পেরিয়ারের জঙ্গলে
- Category: বাসী খিচুড়ি
অগাস্ট মাসের তৃতীয় সপ্তাহে , প্রখর রোদে ওইরকম ভয়ানক হাঁটাহাঁটি করে গায়ের চামড়া লাল হয়ে গেছিল আর হাত-পায়ের জোড় সব খুলে গেছিল। মাঝে লেকের জলে ওই বাঁশের ভেলা চেপে যাওয়া আর ফেরার সময়েই বেশি আনন্দ পেয়েছিলাম। ভেলার ওপর বাঁশের সীটে পাশ ফিরে বসে জলে পা ডুবিয়ে দিয়েছিলাম, সর সর করে জল সরে যাচ্ছিল, অদ্ভূত আরাম লাগছিল।
ডিজিটাল দুনিয়ার অলিগলিতে বাবা
- Category: এই সময়, এই জীবন
হিন্দুস্থান কেব্ল্স্ হাই স্কুলের কাজ থেকে বাবা অবসর নেন ২০০০ সাল নাগাদ। বাবা কিছুদিন পরে ঠিক করলেন কম্পিউটার শিখবেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমনস্ক মানুষ হিসাবে এই যন্ত্রটি সম্পর্কে বাবার স্বাভাবিকভাবেই ঔৎসুক্য ছিল। তাঁদের কর্মজীবনকালে নানাবিধ কারণে এই রাজ্যে কম্পিউটার আসতে আসতেও আসেনি, সেটা নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে দুঃখিত ছিলেন।
The Surrender of Yashwant, the Guerilla
- Category: Translated Content
“You thought I would never find you again?” asked Yashwant Sinha.
I had believed exactly that but as I could not say the same straight on his face, I stared at the distance for a few seconds. The straight path has curved a little and ended near an old iron gate. A ramshackle watchtower stood beside the gate. Maybe long back, soldiers used to be posted there.
নবনীতাদি
- Category: পাঁচমিশালি
( শ্রীমতী নবনীতা দেবসেনের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ ঘটেছিল হঠাৎ -ই, কাজের সূত্রে। মাত্র তিন বছর আমি নবনীতাদিকে অল্প কাছ থেকে জানার সময় বা সুযোগ পেয়েছি। এই লেখাটি ভালো-বাসা বাড়ির নবনীতাদিকে নিয়ে আমার স্মৃতিভান্ডারের খানিক অংশ, বিদুষী নবনীতা দেবসেনের কর্মকান্ডের আলোচনা বা সাহিত্যকর্মের মূল্যায়ন নয়। আজ ৭ নভেম্বর।)
পূর্ণ-বসন্ত
- Category: পাঁচমিশালি
চন্দননগরের কৃষ্ণপট্টী শেঠ লেনে আমাদের বাড়ির উল্টোদিকে ছিল সন্টুদাদা-মন্টুদাদাদের বাড়ি। সে বাড়িটা আমাদের একটেরে ,লম্বাটে, বাড়ির থেকে একেবারেই আলাদা দেখতে।দোতলা বাড়ি, সামনে পেছনে বাগান,বাগানে ঢোকার বড় গেট, বাগানের লোহার রেলিং এর বাইরে বাঁধানো লম্বা বসার রোয়াক। সেই রোয়াকে বিকেলবেলা সাদা ধুতি -পাঞ্জাবি পরে গিয়ে বসতেন আমার দাদু। সঙ্গে বসতেন ওই বাড়ির কর্তা - তাঁকেও আমরা দাদুই বলতাম। তখন নাম জানতাম না, আমার কাছে উনি সন্টু-মন্টু দাদাদের দাদু
একটি ন্যাতানো পাঁপড়ভাজা-সম পোস্ট
- Category: এই সময়, এই জীবন
( বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এটি একটি অতিদীর্ঘ পোস্ট--- বৃষ্টিভেজা রথের দিনের মতই অল্প জল-কাদা মাখা, এবং শুরুতে মুচমুচে হলেও শেষে বাসী পাঁপড়ভাজার মত কিঞ্চিৎ ন্যাতানো। তাই নিজের বহুমূল্য সময় ব্যয় করে যদি পড়েন, এবং পড়ার পরে মনে হয় কোনোভাবে আপনার মন এবং মগজ সংক্রমিত হতে পারে, ভুলে যাবেন না - নিজ নিজ স্যানিটেশন, নিজ নিজ দায়িত্বে। )
'প্রিভিলেজ'-এর মধ্যে থেকে
- Category: এই সময়, এই জীবন
বাড়ি থেকে শেষ বেরিয়েছি ২১শে মার্চ সন্ধ্যেবেলা। সেদিন আমাদের পাড়ার বাজারে , রাস্তায়,কোনো মানুষের মুখে মাস্ক ছিল না। আমারও ছিল না। ঘন্টাখানেকের জন্য অদ্ভূত আতংকের মধ্যে থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম দরকারি কিছু জিনিষ কিনে। ঋতুপরিবর্তনের ফলে স্বাভাবিক গলা খুশখুশ করল। আমি বোধহয় সংক্রমিত হয়েছি --- এমন আতংকে খানিক্ষণ বুক ধড়ফড় করল। ধীরে ধীরে নিজেকে শান্ত করলাম। আমার কিছু হয়নি।
সেই একবিন্দু আপেক্ষিক শান্তি নিয়েই ঘরবন্দী হয়ে রয়েছি গত ...কতদিন? হিসাব থাকছে না। বাইরের যেটুকু বাজার করার দরকার, করে আনছে আমার ভাই। আমাকে বেরোতে দিচ্ছে না বা আমায় বেরোতে হচ্ছে না - ব্যাপারটাকে দুইভাবেই দেখা যায়। আরও বেশ কিছু আপাত 'প্রিভিলেজ' এর সঙ্গে এটাও আমার ব্যক্তিগত 'প্রিভিলেজ'।
করোনা ডায়েরীঃ ৩
- Category: এই সময়, এই জীবন
সকাল থেকে একটা লেখা হোয়াটস্যাপে ঘুরে আসছে, ফেসবুকেও দেখলাম। সেই 'কবিতা' করোনার আতঙ্কে বাঙালির বাজার করা নিয়ে। তার শুরুর দিকে গুচ্ছ বাজার করার বিস্তৃত বিবরণ দেখে এই দুঃসময়ে বিবমিষা জাগছে। সেই সৃজনশীল লেখার শেষ চার লাইন হলঃ
করোনা ডায়রীঃ ২
- Category: এই সময়, এই জীবন
সারাদিন ধরে কানে/চোখে আসা বিচ্ছিন্ন কিছু তথ্য, বিচ্ছিন্ন ঘটনা। দুয়েকটি সরাসরি পড়িনি বা টিভিতে দেখিনি,তবে শুনেছি আস্থাভাজন মানুষদের থেকে, বা পড়েছি বিশ্বাসযোগ্য মানুষদের লেখায়।
করোনা ডায়রীঃ১
- Category: এই সময়, এই জীবন
( বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ দীর্ঘ, আশঙ্কিত এবং সমাধানবিহীন পোস্ট)গত সপ্তাহে বৈদ্যবাটিতে, গঙ্গার ধারে যখন পিসতুতো ভাইয়ের বিয়ের আনন্দে হইচই করছি আর দেদার ছবি তুলছি, এমন সময়ে, সল্ট লেক সেক্টর ফাইভের এক প্রথমসারির তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কর্মরত আরেক ভাই জানাল, তার অফিসে সোমবার থেকে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোম' জারি করা হয়েছে। এতদিন চীনে আছে, জাপানে আছে, ক্রুজ শিপে আছে, ইতালিতে আছে করতে করতে করোনা ভারতেও এসেছে এসেছে হচ্ছিল, কিন্তু হঠাৎ করে এই খবরে একটু অবাক হয়েছিলাম বৈকি। কিন্তু পুরোপুরি বিশ্বাস করিনি। রবিবার দিব্যি লোকাল ট্রেনে ভীড়ভাট্টার মধ্যে কলকাতায় ফিরলাম। বিয়েবাড়ির অনিয়মের ফলে শরীর একটু গোলমাল করাতে সোম-মঙ্গলবার খানিক ঝিমিয়েই ছিলাম। চার-পাঁচ দিন একেবারেই কাজকম্মো করিনি, সেসব শুরু করার চেষ্টা করছি সবে।
স্মৃতির আচার, আচারের স্মৃতি
- Category: বাসী খিচুড়ি
আমার বেড়ে ওঠার শিল্পশহর হিন্দুস্থান কেবল্স্-এ, আমাদের দোতলা , এবং পরে কিছু তিনতলা কোয়ার্টারের একতলার বাসিন্দাদের মধ্যে বেশিরভাগই কোয়ার্টারের সামনে বাগান করতেন। খুব শৌখিন মরসুমি ফুল থেকে শুরু করে একেবারেই ন্যাড়া, মূলতঃ জামাকাপড় শুকাতে দেওয়া, সাইকেল/ গাড়ি রাখার জন্যই ঘিরে রাখা- এমন নানা ধরনের বাগান ছিল। . একটি একতলা কোয়ার্টারের বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে আমাদের ও একখানি নানারকমের গাছপালা ভরা বাগান ছিল। আর আমাদের ঠিক মুখোমুখি দরজার মামা-মামীদের ও একখানা বাগান ছিল। মামা-মামী মানে শ্রী চিত্তরঞ্জন মুখার্জি আর শ্রীমতী সর্বানী মুখার্জি। চিত্তমামা বাবার সহকর্মী, আমার মায়ের চাকরি-সম্পর্ক্তুতো দাদা, তাই আমাদের মামা। মায়ের পিতৃকুলের পদবী মুখোপাধ্যায়, আর দুইজনে কাছাকাছি সময়ে নাকি হিন্দুস্থান কেবল্স্ এর স্কুলে কাজে যোগ দিয়েছিলেন, তাই সেসময় আশেপাশের লোকজন ফর্সা ফর্সা চেহারার চিত্তরঞ্জন মুখার্জি স্যার আর চন্দনা মুখার্জি দিদিমণিকে নাকি ভাই-বোন ঠাউরেছিলেন-এমন কথা মায়ের কাছে শোনা।
আমরা কী রেখে যাব
- Category: এই সময়, এই জীবন
বছর তিনেক আগে আমাদের বাড়িতে পুনে থেকে আসেন আমার ভাইয়ের বন্ধু প্রদীপ। প্রদীপের উদ্যোগে আমাদের পাঁচতলার ফ্ল্যাটের ছোট্ট বারান্দায় গোটা কয়েক মাটির টব বসিয়ে মিনি কিচেন গার্ডেন করার পরিকল্পনা করে আমার ভাই। ব্যাপারটা আমার মোটেও পছন্দ ছিল না। আমাদের বারান্দা উত্তর-পশ্চিমমুখী, ভালো রোদ পায় না, এখানে গাছ হওয়ার অসুবিধা আছে। তাই খুব গজগজ করেছিলাম- কে দেখবে, কে যত্ন নেবে এইসব আর কী। তারপরে গত তিন বছরে টুকটুক করে কম শাক-সবজি চাষ করলাম না! যেটা হয়েছে, সেটাকে চাষ বলে না, সেটাকে শখ বলে।
আমার কী আসে যায়
- Category: অনুধ্যান
এক সকালে ওরা রাখালকে তুলে
ওকে পেটাতে পেটাতে
অপেক্ষমান জীপটার ভেতরে ঠেসে
নিয়ে চলে গেল।
আমার কী আসে যায় তাতে
যতদিন আমার হেঁশেলে
দুধ-ভাত মজুত আছে?
একটি আলো-আঁধারি পোস্ট
- Category: পাঁচমিশালি
গতকাল( কাগজে কলমে গত পরশু অর্থাৎ ২ রা সেপ্টেম্বর ২০১৯) অনেক অনেক দিন পরে, হঠাৎ করে রাত পৌনে বারোটার নাগাদ লোডশেডিং হল। হ্যাঁ, আমরা তো লোডশেডিং-ই বলি। ছোটবেলার অভ্যাস। তখন সারাদিনে কয়েকবার বিদ্যুৎ চলে যাওয়া এবং আসাটা নিয়ম ছিল।আর সেই আসা-যাওয়ার গল্পের ‘এক- কথায়- প্রকাশ- করো’ নাম ছিল ‘লোডশেডিং’ । বেশ কিছুবার এমনও গেছে যখন দিন দুয়েক টানা বিদ্যুৎ সংযোগ থাকেনি। না, সেই সময়ে ঝড়-বৃষ্টি-সাইক্লোন-বন্যা কিছুই হয়নি। তবুও আমরা সেই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছি। পরে কলকাতা শহরে এসেও লোডশেডিং -এর মুখোমুখি হয়েছি কয়েকবার।
বাসী খিচুড়িঃপর্ব ০১ঃচা
- Category: বাসী খিচুড়ি
বিকেল সাড়ে চারটে বা পাঁচটা বাজে। কিংবা সাড়ে পাঁচটা। পশ্চিমের সবুজ খড়খড়ি আর চারকোনা মোটা শিকের জানলা দিয়ে এসে, লাল ফাটাফুটি মেঝেতে লুটোপুটি খাচ্ছে শেষ বিকেলের সূর্যের আলো। একটু নরম, একটু মনমরা। মেঝের এক কোণে, বাসন রাখার ছোট তাকের পাশে বসে সাদা, চেক চেক ছাপ, ফুল ছাপ বিভিন্ন রকমের কাপে চা ঢালছেন দিদু। কেটলি থেকেই মনে হয়, এখন আর মনে পড়ে না চা কেটলিতে তৈরি হত নাকি সসপ্যানে। সদ্য নেভানো জনতা স্টোভের কেরোসিন পোড়া ধোঁয়ার সাথে মিশে যাচ্ছে সদ্য ঢালা চায়ের আমেজ মেশানো ধোঁয়া। দিদুর সামনে গোল হয়ে বসে বাড়ির সদস্যেরা। দাদুকে ঘরে গিয়ে কেউ চা দিয়ে এসেছে।
একটি ঝালমুড়ি-সম পোস্ট
- Category: পাঁচমিশালি
বৃষ্টি পড়লে
- Category: ছড়া-কবিতা
এক পশলা বৃষ্টি পড়লে
আপনার বাড়ি যাব।
অনুমতি পেলে নতুন দুটো
লেখা পড়ে শোনাব।
গণেশ দাদার পুজো উইকে একটি মরিয়া রচনা
- Category: এই সময়, এই জীবন
রাতের দিকে বাজার করতে গেছনু। আমাদের পাড়ার পছন্দের সবজী-বালকটি রাত আটটার পরে তার দোকান সাজিয়ে বসতে পছন্দ করে। হেব্বি বুদ্ধিমান। অফিস-করে-কেলিয়ে-পড়া জনগণকে বাড়িতে ঢোকার পথে খপ করে ধরা যায়, ঝপাঝপ আলু-পটল-বেগুন-টমেটো বিক্রি হয়ে যায়। কেউ বেশি দরাদরী করার মত উৎসাহ রাখে না। তাই তাকে ধরতে গেলে গোধূলী লগ্নে হাতে চাট্টি থলে নিয়ে বেরোলে চলে না, সান্ধ্য লগ্ন পার করে বেরোতে হয়। যাইহোক, তার কাছে দাঁড়িয়ে আলু-পটল ইত্যাদির হিসেব নিকেশ করতে করতে শুনতে পাচ্ছিলাম পাড়ার মোড় থেকে মাইকে অনর্গল ঘোষণা- বম্বে খ্যাত সিল্পি গান গাইবেন, কারা যেন বিখ্যাত নাচ করবেন ইত্যাদি পোভিতি। কেন, সেটা বলাই বাহুল্য- এটা হল মাই ফ্রেন্ড গানেশা উইক। মোড়ের মাথায় প্যান্ডেলে ইয়াব্বড় বক্রতুন্ড মহাকায় সূর্যকোটি সমপ্রভঃ হয়ে তিনি দাঁড়িয়ে আছেন... ( আইব্বাশ! টিভিতে শুনে শুনে একটা লাইন গোটা ঠিক মুখস্থ করে লিখেও ফেললাম); তো সেই গণপতি বাপ্পার অনারে সাতদিন ধরে সন্ধেতে ওইসব গান বাজনা ইত্যাদির ব্যবস্থা।
তিলতিল আর মিতিল আর চড়াইপাখিরা
- Category: গল্প
ঘুম থেকে উঠে, চোখ কচলাতে কচলাতে, টয়লেটের দিকে না গিয়ে প্রথমেই বারান্দার দিকে পা বাড়ালো মিতিল। দরজার পর্দাটা সাবধানে সরিয়ে উঁকি দিল। শীত শেষের দিকে। তাই সকালের আলো দিব্যি ফুটেছে। সূয্যিমামা এখনো পুরো তেজে সেজেগুজে অফিস খুলে বসেননি। বেশ একটা নরম নরম আলো চারিদিকে। কোণের দিকের গ্রিলের গায়ে বাঁধা রয়েছে দুটো মাটির হাঁড়ি। মিতিল সেই হাঁড়ি দুটোর দিকে ভালো করে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। নাহ! আজকেও আসেনি। মনমরা হয়ে ফের বিছানামুখো হল মিতিল। ধুস... ভাল্লাগে না।
কিন্তু বিছানায় একটা পা ওঠানোর আগেই ঘরে ঢুকলেন মা।
জুটোপিয়া
- Category: সিনেমা দেখার পরে
‘জুটোপিয়া’ - সে এক জবরদস্ত বিশাল শহর। শহর না বলে মহানগর বলাই ভালো। কী নেই সেখানে! আকাশছোঁয়া বাড়িঘর, বড়ো বড়ো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাস্তাঘাট, জাদুঘর, স্কুল, কলেজ, সরকারি অফিস, শপিং মল, দারুণ উন্নত সব পরিবহন ব্যবস্থা... বলে শেষ করা যাবে না। তা এই দারুণ গোছানো আধুনিক শহরে কিন্তু একজনও মানুষ থাকে না। তাহলে কারা থাকে? থাকে এই দুনিয়ার সবরকমের স্তন্যপায়ী প্রাণী - বিশাল বপু হাতি থেকে শুরু করে তোমার বুড়ো আঙুলের থেকেও ছোটো ইঁদুর, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে জুটোপিয়াতে বসবাস করে।
ভাগ্যিস ফেসবুক ছিল !
- Category: রম্যরচনা
ভাগ্যিস ফেসবুক ছিল - নইলে কি আর নিবেদিতা লেখার জন্য এমন বিষয় ভাবতো ! তবে কিনা ফেসবুক থাকার ফলে কী কী হয়েছে আর কী কী হয়নি, সেটার তালিকা তো বেজায় দীর্ঘ, আর সেসব কথা লিখলে কিনা একটা আস্ত অভিধান মাফিক বই হয়ে যাবে, তাই জায়গার, ধৈর্য্যের এবং সময়ের অভাবে, সব কিছু না লিখে মোটে দুটো বিষয় নিয়ে লিখব।
Page 2 of 7